১০:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫

মোহাম্মদপুরের জোড়াখুন: গৃহকর্মী আয়েশা ঝালকাঠি থেকে গ্রেফতার

  • সেন্ট্রাল ডেস্ক নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৩:২৯:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫১৭

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে জোড়াখুনের ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহকর্মী আয়ে শাকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ। বুধবার দুপুরে সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
ঘটনার বিবরণ
এর আগে, গত সোমবার লায়লা ফিরোজ (৪৮) এবং তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) হত্যা করে কথিত গৃহকর্মী আয়ে শা পালিয়ে যান। ঘটনার দিন রাতেই নিহত লায়লা ফিরোজের স্বামী আ জ ম আজিজুল ইসলাম বাদী হয়ে গৃহকর্মীকে অভিযুক্ত করে মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
* নিহতরা: লায়লা ফিরোজ (৪৮) এবং তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজ (১৫)। নাফিসা মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।
* পরিবার: মামলার বাদী আজিজুল ইসলাম উত্তরার সানবিমস স্কুলের পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক। স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে প্রায় ১৩ বছর ধরে মোহাম্মদপুরের ওই বাসায় বসবাস করছিলেন। তাদের গ্রামের বাড়ি নাটোর।
* গৃহকর্মী: নিহতদের স্বজনরা জানিয়েছিলেন, অভিযুক্ত গৃহকর্মী আয়ে শা মাত্র চার দিন আগে ওই বাসায় কাজ শুরু করেছিলেন।
সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা যায়
সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়:
* সোমবার সকাল ৭টা ৫১ মিনিটে আয়ে শা বোরকা পরে লিফটে উঠে সপ্তম তলায় যান।
* পরে সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে মুখে মাস্ক, কাঁধে একটি ব্যাগ এবং স্কুল ড্রেস পরে তিনি ভবন থেকে বেরিয়ে যান।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রকৃত কারণ উদঘাটনে এবং দ্রুত আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে গ্রেফতারকৃত আয়ে শাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

সর্বাধিক পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ফিলিস্তিনিসহ আরও ৭ দেশের নাগরিকদের ওপর পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা

মোহাম্মদপুরের জোড়াখুন: গৃহকর্মী আয়েশা ঝালকাঠি থেকে গ্রেফতার

আপডেট: ০৩:২৯:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে জোড়াখুনের ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহকর্মী আয়ে শাকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ। বুধবার দুপুরে সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
ঘটনার বিবরণ
এর আগে, গত সোমবার লায়লা ফিরোজ (৪৮) এবং তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) হত্যা করে কথিত গৃহকর্মী আয়ে শা পালিয়ে যান। ঘটনার দিন রাতেই নিহত লায়লা ফিরোজের স্বামী আ জ ম আজিজুল ইসলাম বাদী হয়ে গৃহকর্মীকে অভিযুক্ত করে মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
* নিহতরা: লায়লা ফিরোজ (৪৮) এবং তার মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজ (১৫)। নাফিসা মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।
* পরিবার: মামলার বাদী আজিজুল ইসলাম উত্তরার সানবিমস স্কুলের পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক। স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে প্রায় ১৩ বছর ধরে মোহাম্মদপুরের ওই বাসায় বসবাস করছিলেন। তাদের গ্রামের বাড়ি নাটোর।
* গৃহকর্মী: নিহতদের স্বজনরা জানিয়েছিলেন, অভিযুক্ত গৃহকর্মী আয়ে শা মাত্র চার দিন আগে ওই বাসায় কাজ শুরু করেছিলেন।
সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা যায়
সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়:
* সোমবার সকাল ৭টা ৫১ মিনিটে আয়ে শা বোরকা পরে লিফটে উঠে সপ্তম তলায় যান।
* পরে সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে মুখে মাস্ক, কাঁধে একটি ব্যাগ এবং স্কুল ড্রেস পরে তিনি ভবন থেকে বেরিয়ে যান।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রকৃত কারণ উদঘাটনে এবং দ্রুত আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে গ্রেফতারকৃত আয়ে শাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।