০৬:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫
যশোরে জামায়াত কর্মী হত্যা: কিশোর গ্যাংয়ের হোতা সুজয় দাস আটক

যশোরে জামায়াত কর্মী হত্যা: কিশোর গ্যাংয়ের হোতা সুজয় দাস আটক

  • সেন্ট্রাল ডেস্ক নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ১০:১০:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫৩৭

যশোরের খড়কি এলাকায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী আমিনুল ইসলাম সজল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের হোতা সুজয় দাসকে আটক করেছে সিআইডি পুলিশ। সোমবার গভীর রাতে শহরের বেজপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। মঙ্গলবার তাকে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
হত্যাকাণ্ড ও তদন্তের অগ্রগতি
গত বছরের ৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় জামায়াত কর্মী আমিনুল ইসলাম সজলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। এই ঘটনার তদন্ত প্রথমে ডিবি পুলিশ শুরু করে। তদন্তের এক পর্যায়ে ডিবি পুলিশ সন্দেহভাজন দুই আসামি সাদমান রহমান এবং আল-আমিন হোসেনকে খোলাডাঙ্গা গাজীরহাট বাজার থেকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এবং আরও তিনজনের নাম প্রকাশ করে। তারা হলেন রায়হান আহমেদ, আবদুর রহমান ওরফে সাগর এবং রিয়াদ হাসান। তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মফিজুল এই পাঁচজনকে আটক করে আদালতে পাঠান। একই সঙ্গে, তারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও কিছু কিশোর গ্যাং সদস্যের জড়িত থাকার তথ্য দেন। এরপর মামলার তদন্তের দায়িত্বভার নেয় সিআইডি।
সিআইডির অভিযানে মূল হোতা আটক
সিআইডি জানায়, এই কিশোর গ্যাং চক্রের অন্যতম মূল হোতা হলেন সুজয় দাস, যিনি বেজপাড়া এলাকার বিদ্যুৎ দাসের ছেলে। সিআইডির তদন্তে সুজয়ের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। এরপরই সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক তুষার কুমার মণ্ডল তাকে আটক করেন। সুজয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আরও তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সর্বাধিক পঠিত

যশোরে ক্ষতিকর খাদ্যপণ্য বিক্রির দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা

যশোরে জামায়াত কর্মী হত্যা: কিশোর গ্যাংয়ের হোতা সুজয় দাস আটক

যশোরে জামায়াত কর্মী হত্যা: কিশোর গ্যাংয়ের হোতা সুজয় দাস আটক

আপডেট: ১০:১০:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

যশোরের খড়কি এলাকায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী আমিনুল ইসলাম সজল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের হোতা সুজয় দাসকে আটক করেছে সিআইডি পুলিশ। সোমবার গভীর রাতে শহরের বেজপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। মঙ্গলবার তাকে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
হত্যাকাণ্ড ও তদন্তের অগ্রগতি
গত বছরের ৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় জামায়াত কর্মী আমিনুল ইসলাম সজলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। এই ঘটনার তদন্ত প্রথমে ডিবি পুলিশ শুরু করে। তদন্তের এক পর্যায়ে ডিবি পুলিশ সন্দেহভাজন দুই আসামি সাদমান রহমান এবং আল-আমিন হোসেনকে খোলাডাঙ্গা গাজীরহাট বাজার থেকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এবং আরও তিনজনের নাম প্রকাশ করে। তারা হলেন রায়হান আহমেদ, আবদুর রহমান ওরফে সাগর এবং রিয়াদ হাসান। তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মফিজুল এই পাঁচজনকে আটক করে আদালতে পাঠান। একই সঙ্গে, তারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও কিছু কিশোর গ্যাং সদস্যের জড়িত থাকার তথ্য দেন। এরপর মামলার তদন্তের দায়িত্বভার নেয় সিআইডি।
সিআইডির অভিযানে মূল হোতা আটক
সিআইডি জানায়, এই কিশোর গ্যাং চক্রের অন্যতম মূল হোতা হলেন সুজয় দাস, যিনি বেজপাড়া এলাকার বিদ্যুৎ দাসের ছেলে। সিআইডির তদন্তে সুজয়ের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। এরপরই সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক তুষার কুমার মণ্ডল তাকে আটক করেন। সুজয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আরও তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।