০৩:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫
কুমিল্লায় মা-মেয়ের হত্যায় গ্রেপ্তার মোবারক, ধর্ষণচেষ্টার পর হত্যা স্বীকার

কুমিল্লায় মা-মেয়ের হত্যায় গ্রেপ্তার মোবারক, ধর্ষণচেষ্টার পর হত্যা স্বীকার

  • সেন্ট্রাল ডেস্ক নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ১১:৪৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫৭১

কুমিল্লায় মা-মেয়ে তাহমিনা বেগম ফাতেমা (৫২) ও সুমাইয়া আফরিন (২৩)-এর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে মোবারক নামে এক ব্যক্তিকে। ঘটনার তদন্তে জানা যায়, মোবারক মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সুমাইয়াকে ধর্ষণের চেষ্টা করলে মা বাধা দেয়। এ সময় মোবারক বালিশ চাপা দিয়ে এবং পরে গলা টিপে মেয়েকে হত্যা করে।

সুমাইয়ার স্বামী দাবি করেছেন, তিনি হত্যা করেছেন কিনা জানেন না। পুলিশ ঘটনার পর তার মোবাইলও নিয়েছে। তিনি বলেন, “মেয়েদের সঙ্গে অনৈতিক আচরণ জানার পর তালাক দেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল, কিন্তু ছোট দুই মেয়েকে দেখভালের কারণে তালাক দেইনি।”

কোতোয়ালি থানার ওসি মাহিনুল ইসলাম জানান, ধর্ষণচেষ্টা মামলার আসামি মোবারক অনেকদিন পলাতক ছিল। মামলার অনুসন্ধান ও হত্যার তদন্ত এখনো চলমান। ভুক্তভোগীর পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী অ্যাডভোকেট হারুনুর রশিদ সবুজ বলেন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকে মোবারক পলাতক ছিল।

পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলের সিসি ফুটেজে মোবারকের উপস্থিতি শনাক্ত হওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।?

সর্বাধিক পঠিত

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার সামান্য উন্নতি, তবুও ঝুঁকি কাটেনি

কুমিল্লায় মা-মেয়ের হত্যায় গ্রেপ্তার মোবারক, ধর্ষণচেষ্টার পর হত্যা স্বীকার

কুমিল্লায় মা-মেয়ের হত্যায় গ্রেপ্তার মোবারক, ধর্ষণচেষ্টার পর হত্যা স্বীকার

আপডেট: ১১:৪৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কুমিল্লায় মা-মেয়ে তাহমিনা বেগম ফাতেমা (৫২) ও সুমাইয়া আফরিন (২৩)-এর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে মোবারক নামে এক ব্যক্তিকে। ঘটনার তদন্তে জানা যায়, মোবারক মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সুমাইয়াকে ধর্ষণের চেষ্টা করলে মা বাধা দেয়। এ সময় মোবারক বালিশ চাপা দিয়ে এবং পরে গলা টিপে মেয়েকে হত্যা করে।

সুমাইয়ার স্বামী দাবি করেছেন, তিনি হত্যা করেছেন কিনা জানেন না। পুলিশ ঘটনার পর তার মোবাইলও নিয়েছে। তিনি বলেন, “মেয়েদের সঙ্গে অনৈতিক আচরণ জানার পর তালাক দেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল, কিন্তু ছোট দুই মেয়েকে দেখভালের কারণে তালাক দেইনি।”

কোতোয়ালি থানার ওসি মাহিনুল ইসলাম জানান, ধর্ষণচেষ্টা মামলার আসামি মোবারক অনেকদিন পলাতক ছিল। মামলার অনুসন্ধান ও হত্যার তদন্ত এখনো চলমান। ভুক্তভোগীর পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী অ্যাডভোকেট হারুনুর রশিদ সবুজ বলেন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকে মোবারক পলাতক ছিল।

পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলের সিসি ফুটেজে মোবারকের উপস্থিতি শনাক্ত হওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।?