বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ আগামী ১৪ ডিসেম্বর উচ্চ পর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তাঁর বিদায়ী অভিভাষণ প্রদান করবেন।
* সময়: ১৪ ডিসেম্বর, বিকেল ৩টা।
* স্থান: সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়াম।
* উপস্থিতি: দেশের সব জেলা জজ, মহানগর দায়রা জজ, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটরা এই অধিবেশনে উপস্থিত থাকবেন।
* অবসর গ্রহণ: প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ আগামী ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন।
প্রধান বিচারপতি তাঁর বিদায়ী অভিভাষণে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন:
* রোডম্যাপের বাস্তবায়ন: বিচার বিভাগের সংস্কার ও সার্বিক উন্নয়নে তিনি যে রোডম্যাপ ঘোষণা করেছিলেন, গত দেড় বছরে তার বাস্তবায়নে গৃহীত সংস্কার কার্যক্রম।
* ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: বিচার বিভাগের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও করণীয়।
* গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা:
* প্রযুক্তিনির্ভর সেবা সম্প্রসারণ।
* বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন।
* আদালতের সার্বিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ।
* অধস্তন আদালতের বিচারকদের দক্ষতা বৃদ্ধি।
* বিচারপ্রার্থী জনগণের সেবাপ্রাপ্তি সহজীকরণ।
* মামলাজট নিরসন।
* প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ ২০২৪ সালের জুলাইয়ে গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
* দায়িত্ব গ্রহণের পরই তিনি দেশের সকল বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বিচার বিভাগের সংস্কারের ঐতিহাসিক রোডম্যাপ ঘোষণা করেন।
* রোডম্যাপের মূল রূপরেখা:
* বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা।
* উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়ন।
* বিচার বিভাগের জন্য পৃথক আদালত প্রতিষ্ঠা।
* বিচার বিভাগে দুর্নীতি প্রতিরোধ।
* তাঁর ঘোষিত এই রূপরেখা ঘিরেই গত দেড় বছরে বিচার বিভাগে বিভিন্নমুখী সংস্কার সাধিত হয়েছে।











